শ্রীনগর: জম্মু ও কাশ্মীরে বিএসএফের দুই জওয়ান সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হওয়ার কয়েক মিনিট আগে ইফতারের জন্য রুটি আনতে গিয়েছিলেন। এসময় একটি ব্যস্ত বাজারে বেকারির পাশ দিয়ে মোটরসাইকেলে চেপে থাকা সন্ত্রাসী বেপরোয়া ভাবে গুলি চালায়, এতে বিএসএফের কনস্টেবল জিয়া-উল-হক ও রানা মণ্ডল ঘটনাস্থলেই মারা যান। বৃহস্পতিবার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।
বুধবার সন্ধ্যায় শ্রীনগরের উপকণ্ঠে সুরায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। পাকিস্তান স্থিত সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যুক্ত 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট '(টিআরএফ) এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সন্ত্রাসী হামলায় একজন পুলিশকর্মী শহীদ হন এবং অপর একজন আহত হন।
কর্মকর্তারা বলেছেন যে জঙ্গিরা খুব কাছাকাছি থেকে জওয়ানদের গুলি করে এবং জনবহুল এলাকার গলির রাস্তা দিয়ে পালিয়ে যায়।
তিনি বলেছিলেন যে জিয়া-উল- হক ও রাণা মন্ডল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ছিলেন, কিন্তু আমফান ঘূর্ণিঝড়ের কারণে রাজ্যের বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় তাদের পার্থিব শরীর তাদের বাড়িতে পাঠানো যায়নি।
জিয়া-উল-হক (৩৪) এবং রাণা মন্ডল (২৯) উভয়ের মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে দুই বন্ধু সীমা সুরক্ষা বল (বিএসএফ) এর ৩৭ তম ব্যাটালিয়নের এবং তারা পাণ্ডক ক্যাম্পে ডিউটিতে ছিলেন। তাঁদের কাজটি ছিল নিকটবর্তী গেন্ডারবল জেলা থেকে শ্রীনগরের মধ্যে চলাচলের নজর রাখা।
তিনি জানিয়েছিলেন যে মৃত্যুর কয়েক মিনিট আগে তিনি রোজা (ইফতার) খোলার জন্য পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রুটি আনতে গিয়েছিলেন। তবে তার পক্ষে আর ইফতার রাখা সম্ভব হয়নি এবং রোজা রাখা অবস্থাতেই শহীদ হন।
বিএসএফের ৩৭ তম ব্যাটালিয়নের সৈন্যরা বলেছিল যে রোজা রাখার জন্য তারা সারা দিন একফোঁটা জল পান না করেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। সৈন্যরা তাদের সঙ্গীদের মৃত্যুতে শোক জানাতে গিয়ে বলেছিল যে তারা খুব শীঘ্রই তাদের চিরতরে বিদায় জানাল।
২০০৯ সালে বিএসএফ-এ যোগদান করা হকের পরিবারে বাবা-মা, স্ত্রী নাফিসা খাতুন ও দুই কন্যা… পাঁচ বছরের মুখ ও বধির কন্যা জেসলিন জিয়াউল এবং ছয় মাস বয়সী জেনিফার জিয়াউল রয়েছে।
তিনি মুর্শিদাবাদ শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে রেজিনগরে থাকতেন। মন্ডলের পরিবারে বাবা-মা ছাড়া এক মেয়ে ও স্ত্রী জেসমিন খাতুনও রয়েছে যিনি মুর্শিদাবাদে জেলার সাহেবরামপুরে থাকতেন।
উভয় সেনা কাশ্মিরে অবস্থান করায় যেহেতু কেন্দ্রীয় সরকার ৫ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে এবং জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার পর থেকে কাশ্মীরে ডিউটি করছিল। ২৪ ও ২৫ মে তে ঈদ তারা উদযাপন করতে পারলেন না।
![]() |
Photo credit - dnaindi.com |
কর্মকর্তারা বলেছেন যে জঙ্গিরা খুব কাছাকাছি থেকে জওয়ানদের গুলি করে এবং জনবহুল এলাকার গলির রাস্তা দিয়ে পালিয়ে যায়।
তিনি বলেছিলেন যে জিয়া-উল- হক ও রাণা মন্ডল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ছিলেন, কিন্তু আমফান ঘূর্ণিঝড়ের কারণে রাজ্যের বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় তাদের পার্থিব শরীর তাদের বাড়িতে পাঠানো যায়নি।
জিয়া-উল-হক (৩৪) এবং রাণা মন্ডল (২৯) উভয়ের মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে দুই বন্ধু সীমা সুরক্ষা বল (বিএসএফ) এর ৩৭ তম ব্যাটালিয়নের এবং তারা পাণ্ডক ক্যাম্পে ডিউটিতে ছিলেন। তাঁদের কাজটি ছিল নিকটবর্তী গেন্ডারবল জেলা থেকে শ্রীনগরের মধ্যে চলাচলের নজর রাখা।
তিনি জানিয়েছিলেন যে মৃত্যুর কয়েক মিনিট আগে তিনি রোজা (ইফতার) খোলার জন্য পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রুটি আনতে গিয়েছিলেন। তবে তার পক্ষে আর ইফতার রাখা সম্ভব হয়নি এবং রোজা রাখা অবস্থাতেই শহীদ হন।
বিএসএফের ৩৭ তম ব্যাটালিয়নের সৈন্যরা বলেছিল যে রোজা রাখার জন্য তারা সারা দিন একফোঁটা জল পান না করেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। সৈন্যরা তাদের সঙ্গীদের মৃত্যুতে শোক জানাতে গিয়ে বলেছিল যে তারা খুব শীঘ্রই তাদের চিরতরে বিদায় জানাল।
২০০৯ সালে বিএসএফ-এ যোগদান করা হকের পরিবারে বাবা-মা, স্ত্রী নাফিসা খাতুন ও দুই কন্যা… পাঁচ বছরের মুখ ও বধির কন্যা জেসলিন জিয়াউল এবং ছয় মাস বয়সী জেনিফার জিয়াউল রয়েছে।
তিনি মুর্শিদাবাদ শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে রেজিনগরে থাকতেন। মন্ডলের পরিবারে বাবা-মা ছাড়া এক মেয়ে ও স্ত্রী জেসমিন খাতুনও রয়েছে যিনি মুর্শিদাবাদে জেলার সাহেবরামপুরে থাকতেন।
উভয় সেনা কাশ্মিরে অবস্থান করায় যেহেতু কেন্দ্রীয় সরকার ৫ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে এবং জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার পর থেকে কাশ্মীরে ডিউটি করছিল। ২৪ ও ২৫ মে তে ঈদ তারা উদযাপন করতে পারলেন না।
Jedujon senake merechhe tader ke oder aage khatom Kato India army jindabad
উত্তরমুছুন