গালভানে সহিংস সংঘর্ষের সাত দিন পর অবশেষে চীন ভারতের চাপের কাছে হার মানে। ২২ শে জুন, চীন সীমান্তে মোলডোতে দু'দেশের মধ্যে লেফটেন্যান্ট স্তরের আলোচনা হয়েছিল। সেনাবাহিনীর মতে, আলোচনাটি 'সৌহার্দ্যপূর্ণ, ইতিবাচক ও গঠনমূলক পরিবেশ' এ হয়েছিল এবং পূর্ব লাদাখের সংঘর্ষের জায়গা থেকে দুই দেশের সেনা পিছনে সরার বিষয়ে একমত হয়েছে।
সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ভারত থেকে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে দুদেশের মধ্যে হিংসা প্রদর্শন করা যাবে না এবং একটি নতুন রণনীতি অনুযায়ী এটা মীমাংসা করা হবে যার মধ্যে গুলি চালানোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়াও বৈঠকে চীনকে বলা হয়েছে ৫ মে এর আগে পরিস্থিতি পুনঃস্থাপনের পর ভারত LAC- র কাছে তার জমিতে রাস্তা তৈরি করা অব্যাহত রাখবে, এটাও চীনকে একটি কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। চীনকে বোঝানো হয়েছে যে উভয় পক্ষেই শান্তি বহাল রাখতে হবে।
সেনা সূত্র জানিয়েছে যে কোর কমান্ডার স্তরের আলোচনার পরে লাদাখের গালভান উপত্যকায় উভয়ের মধ্যে একটি সাধারণ সহমতি গঠন করা হয়েছে। এর পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে উভয় সেনাবাহিনী পূর্ব লাদাখের সংঘর্ষের জায়গা থেকে পিছু হটবে।
সোমবার বেলা সাড়ে এগারটার দিকে পূর্ব লাদাখের চুষুল সেক্টরের চীনা অংশে অবস্থিত মোলডোতে বৈঠকটি শুরু হয়েছিল। এই বৈঠকটি ১২ ঘন্টা ধরে চলে। এতে দেশের শীর্ষ সামরিক নেতৃত্ব পূর্ব লাদাখের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশদ পর্যালোচনা করেছিলেন। ভারতীয় পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন ১৪ তম কোর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল হরিন্দর সিং, আর চীনা পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন তিব্বত মিলিটারি জেলা কমান্ডার।
চীনা সামরিক বাহিনী প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছে যে ১৫ জুন, গালভানে সংঘর্ষে কোর কমান্ডিং অফিসার সহ দুই সেনা নিহত হয়েছিল। তবে, রিপোর্টে ইতিমধ্যে ৪০ জনেরও বেশি চীনা সেনা নিহত হওয়ার দাবি করা হয়েছে। গালভানে চীনা সেনারা কাঁটাতারের সাহায্যে ভারতীয় সৈন্যদের আক্রমণ করেছিল, তাতে ২০ জন সেনা নিহত হয়েছিল।
১৫ ই জুন রাতে LAC -তে ভারত ও চীনের সেনাদের মধ্যে একটি সহিংস সংঘর্ষ হয়, এতে ২০ জন ভারতীয় সেনা নিহত হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী এই সংঘর্ষে চীনেরও ৩৫ জনেরও বেশি সেনা আহত হয়েছে। তবে চীন এখনও নিহত সৈন্যের সংখ্যা জানায়নি।
সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ভারত থেকে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে দুদেশের মধ্যে হিংসা প্রদর্শন করা যাবে না এবং একটি নতুন রণনীতি অনুযায়ী এটা মীমাংসা করা হবে যার মধ্যে গুলি চালানোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়াও বৈঠকে চীনকে বলা হয়েছে ৫ মে এর আগে পরিস্থিতি পুনঃস্থাপনের পর ভারত LAC- র কাছে তার জমিতে রাস্তা তৈরি করা অব্যাহত রাখবে, এটাও চীনকে একটি কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। চীনকে বোঝানো হয়েছে যে উভয় পক্ষেই শান্তি বহাল রাখতে হবে।
সেনা সূত্র জানিয়েছে যে কোর কমান্ডার স্তরের আলোচনার পরে লাদাখের গালভান উপত্যকায় উভয়ের মধ্যে একটি সাধারণ সহমতি গঠন করা হয়েছে। এর পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে উভয় সেনাবাহিনী পূর্ব লাদাখের সংঘর্ষের জায়গা থেকে পিছু হটবে।
সোমবার বেলা সাড়ে এগারটার দিকে পূর্ব লাদাখের চুষুল সেক্টরের চীনা অংশে অবস্থিত মোলডোতে বৈঠকটি শুরু হয়েছিল। এই বৈঠকটি ১২ ঘন্টা ধরে চলে। এতে দেশের শীর্ষ সামরিক নেতৃত্ব পূর্ব লাদাখের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশদ পর্যালোচনা করেছিলেন। ভারতীয় পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন ১৪ তম কোর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল হরিন্দর সিং, আর চীনা পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন তিব্বত মিলিটারি জেলা কমান্ডার।
চীনা সামরিক বাহিনী প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছে যে ১৫ জুন, গালভানে সংঘর্ষে কোর কমান্ডিং অফিসার সহ দুই সেনা নিহত হয়েছিল। তবে, রিপোর্টে ইতিমধ্যে ৪০ জনেরও বেশি চীনা সেনা নিহত হওয়ার দাবি করা হয়েছে। গালভানে চীনা সেনারা কাঁটাতারের সাহায্যে ভারতীয় সৈন্যদের আক্রমণ করেছিল, তাতে ২০ জন সেনা নিহত হয়েছিল।
১৫ ই জুন রাতে LAC -তে ভারত ও চীনের সেনাদের মধ্যে একটি সহিংস সংঘর্ষ হয়, এতে ২০ জন ভারতীয় সেনা নিহত হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী এই সংঘর্ষে চীনেরও ৩৫ জনেরও বেশি সেনা আহত হয়েছে। তবে চীন এখনও নিহত সৈন্যের সংখ্যা জানায়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.