গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পাকিস্তান হাইকমিশনের দু'জন ভিসা সহকারীকে আটক করেছে দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেল (Delhi Police Special Cell)।
সেই সঙ্গে ইসলামাবাদে এক বিবৃতিতে সেখানকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট ভারতের এই পদক্ষেপের নিন্দা করে তার উভয় কর্মীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে।
ভারত এই বিষয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তীব্র বিরোধিতা প্রকাশ করেছে এবং সেখানে কমিশনকে তাদের কূটনৈতিক মিশনের কোনও সদস্য যাতে এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত না হয় তা সুনিশ্চিত করতে বলেছে।
সূত্র জানায়, পাকিস্তানি দূতাবাসের উভয় কর্মী নথি সরবরাহের বিনিময়ে ভারতীয় টাকা এবং আইফোন দিতে গিয়ে ধরা পড়ে।
সূত্র জানায়, দু'জন কর্মচারীই প্রথমে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক বলে দাবি করে এবং জাল আধার কার্ডও দেখায়।
এই প্রথম নয় যে পাকিস্তান তার দুষ্ট উদ্দেশ্য পূরণে ভারতে গুপ্তচরবৃত্তি করেছে। এর আগেও ভারতে পাকিস্তানের গুপ্তচররা বহুবার একাজে ধরা পড়েছে।
২০০৬ সালে অক্টোবর মাসে এমনই একটি মামলা সামনে এসেছিল।
নতুন দিল্লি: গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেল পাকিস্তান হাইকমিশনের দু'জন ভিসা সহকারীকে আটক করেছে। আবিদ হুসেন ও তাহির খান দুজনেই পাকিস্তান দূতাবাসে ভিসা সহকারী হিসাবে কর্মরত এবং ISI- এর হয়ে কাজ করতো। দীর্ঘদিন ধরে দু'জনেই ভারতীয় সেনাবাহিনী সম্পর্কিত সংবেদনশীল তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছিল। ভারত তাদের পার্সোনাল-নন গ্র্যাভা ঘোষণা করবে এবং উভয়কেই পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হবে।
সেই সঙ্গে ইসলামাবাদে এক বিবৃতিতে সেখানকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট ভারতের এই পদক্ষেপের নিন্দা করে তার উভয় কর্মীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে।
এজেন্সিগুলি জিজ্ঞাসাবাদ করছে:
দীর্ঘদিন ধরে এই দুই কর্মকর্তার ওপর দিল্লি পুলিশের নজর ছিল। সন্দেহের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ একটি অভিযান চালিয়ে উভয়কেই হাতেনাতে ধরে পুলিশি হেফাজতে রেখেছে। বর্তমানে দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেল সহ কয়েকটি এজেন্সি তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।ভারত এর তীব্র বিরোধিতা প্রকাশ করেছে:
ভারত এই বিষয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তীব্র বিরোধিতা প্রকাশ করেছে এবং সেখানে কমিশনকে তাদের কূটনৈতিক মিশনের কোনও সদস্য যাতে এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত না হয় তা সুনিশ্চিত করতে বলেছে।
সূত্র জানায়, পাকিস্তানি দূতাবাসের উভয় কর্মী নথি সরবরাহের বিনিময়ে ভারতীয় টাকা এবং আইফোন দিতে গিয়ে ধরা পড়ে।
সূত্র জানায়, দু'জন কর্মচারীই প্রথমে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক বলে দাবি করে এবং জাল আধার কার্ডও দেখায়।
এই প্রথম নয় যে পাকিস্তান তার দুষ্ট উদ্দেশ্য পূরণে ভারতে গুপ্তচরবৃত্তি করেছে। এর আগেও ভারতে পাকিস্তানের গুপ্তচররা বহুবার একাজে ধরা পড়েছে।
২০০৬ সালে অক্টোবর মাসে এমনই একটি মামলা সামনে এসেছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.