কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক হিংসা থামার নাম নিচ্ছেনা। আবারও বাংলায় ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মী হত্যার মামলা সামনে এসেছে।
তথ্য মতে, বুধবার বিজেপি কর্মীর লাশ পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তার বাড়ির কাছে একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে, বিজেপি (BJP) এই ঘটনার পিছনে তৃণমূল কংগ্রেস গুন্ডাদের হাত থাকার থাকার অভিযোগ করেছে।
বিজেপির অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দল টিএমসিতে বিজেপি কর্মী যোগ দিতে অস্বীকার করেছিল, এই কারণেই টিএমসির গুন্ডারা বিজেপি কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে যে ৪৪ বছর বয়সী পুর্নচন্দ্র দাস,(Purna Chandra Das) যিনি রামনগর অঞ্চলে বিজেপির বুথ সভাপতি ছিলেন, তাঁর লাশ বাড়ির কাছে একটি গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়, তার পরে এলাকার লোকজন আমাদের তা জানায়। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি এবং শিগগিরই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
আমরা চাই এই পুরো ঘটনার সত্যতা সকলের সামনে আসুক। একই সঙ্গে, জেলা বিজেপি সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে টিএমসির গুন্ডারা দাসকে হত্যা করে এবং তার পরে তার লাশটি গাছে ঝুলিয়ে রাখে।
তার পরিবার অভিযোগ করেছিল যে টিএমসির লোকরা এই নির্মম হত্যাকাণ্ড করেছে। তবে পুলিশ পোস্ট মর্টেম রিপোর্টের বরাত দিয়ে জানিয়েছিল তার মৃত্যু ফাঁসি লাগার ফলে হয়েছিল, তাছাড়া তার শরীরে কোন ক্ষতের চিহ্ন নেই।
তথ্য মতে, বুধবার বিজেপি কর্মীর লাশ পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তার বাড়ির কাছে একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে, বিজেপি (BJP) এই ঘটনার পিছনে তৃণমূল কংগ্রেস গুন্ডাদের হাত থাকার থাকার অভিযোগ করেছে।
বিজেপির অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দল টিএমসিতে বিজেপি কর্মী যোগ দিতে অস্বীকার করেছিল, এই কারণেই টিএমসির গুন্ডারা বিজেপি কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।
টিএমসি (TMC) অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে:
টিএমসি বিজেপির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে যে অভিযোগটি একেবারে ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিকভাবে প্ররোচিত। পুলিশি তদন্তে এই হত্যার সত্যতা প্রকাশিত হবে।পুলিশ জানিয়েছে যে ৪৪ বছর বয়সী পুর্নচন্দ্র দাস,(Purna Chandra Das) যিনি রামনগর অঞ্চলে বিজেপির বুথ সভাপতি ছিলেন, তাঁর লাশ বাড়ির কাছে একটি গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়, তার পরে এলাকার লোকজন আমাদের তা জানায়। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি এবং শিগগিরই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
টিএমসিতে যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল:
দাসের পরিবার বলেছেন যে স্থানীয় টিএমসির নেতা তাকে নিয়মিত টিএমসিতে যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিল। তবে তিনি টিএমসিতে যেতে চাননি। আজ স্থানীয় টিএমসির নেতার সাথে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু সন্ধ্যায় তার লাশ গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।আমরা চাই এই পুরো ঘটনার সত্যতা সকলের সামনে আসুক। একই সঙ্গে, জেলা বিজেপি সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে টিএমসির গুন্ডারা দাসকে হত্যা করে এবং তার পরে তার লাশটি গাছে ঝুলিয়ে রাখে।
এর আগেও মৃত দেহ পাওয়া গিয়েছিল:
এ প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে এর আগে প্রবীণ বিজেপি নেতা এবং বিধায়ক দেবেন্দ্র নাথ রায়ের মৃতদেহ সন্দিগ্ধ পরিস্থিতিতে উত্তর দিনাজপুর জেলায় তাঁর বাড়ির পাশে পাওয়া গিয়েছিল। রায়ের মৃতদেহ একটি বন্ধ দোকানের বাইরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল।তার পরিবার অভিযোগ করেছিল যে টিএমসির লোকরা এই নির্মম হত্যাকাণ্ড করেছে। তবে পুলিশ পোস্ট মর্টেম রিপোর্টের বরাত দিয়ে জানিয়েছিল তার মৃত্যু ফাঁসি লাগার ফলে হয়েছিল, তাছাড়া তার শরীরে কোন ক্ষতের চিহ্ন নেই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.