নয়া দিল্লি:সেই দিন আর বেশি দূর নেই যখন চীনের হাতে নেপালকে বন্ধক রাখতে হবে কেননা নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি জিনপিং চীনের সাথে হাত মিলিয়ে নেপালকে বাজি রেখেছেন। চীন নেপালের ইঞ্চি ইঞ্চি দখল নিতে চাই। চীন প্রথমে নেপালের সীমান্ত অঞ্চলে তার রাস্তা তৈরি করে, তারপরে 5 জি টাওয়ার লাগায়, বিমানবন্দর তৈরি করে এবং এখন চীনের নজর হিমালয় পর্বতের ওপর পড়েছে।
নেপাল জেলার মুস্তং পাহাড়ে প্রাকৃতিক সম্পদের ভান্ডার রয়েছে এবং চীন এই ভান্ডারটির ওপর নজর রেখে চলেছে। নেপাল সরকারের শিল্পমন্ত্রী ও তার চীনের অনুসন্ধান টিম ইউরেনিয়াম অনুসন্ধানের জন্য নেপালের মুস্তং জেলার পাহাড়ে এসে পৌঁছেছিল, যেখানে তারা দুই ধরনের ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছে - প্রথম U - 235 এবং U - 28। যার মধ্যে U - 235 ইউরেনিয়াম পরমাণু শক্তি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
চীন থেকে একটি বিশেষ দল মেশিন লাগিয়ে সেখানে ইউরেনিয়াম সনাক্ত করে। নেপাল সরকার কর্তৃক প্রেরিত দল এবং চীনা প্রতিনিধিদের ইউরেনিয়াম শনাক্তকরণ নিশ্চিত হওয়ার পরে অলি সরকার সংসদে বিলটি পাস করে চীনের সাথে ইউরেনিয়াম খনি সংক্রান্ত একটি চুক্তির প্রস্তাব রাখে।
তবে এটি নিয়ে এখনও তারা একমত হয়নি। তবে গোপন উপায়ে অলি ও জিনপিং যে কোনওভাবে এই চুক্তিটি সম্পূর্ণ করতে চান এবং এর জন্য অলি নেপালের জনগণের দৃষ্টি সীমান্ত বিবাদের মধ্যে ঘুরিয়ে দিয়ে ইউরেনিয়ামের চুক্তি আলোচনায় ব্যস্ত রয়েছেন।
অন্যদিকে, নেপালের বিভিন্ন এলাকায় এ নিয়ে কে পি অলির বিরুদ্ধে বিরোধ প্রদর্শন চলছে। জনগণের ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে। তারা বলছে যে অলি চীনের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছে। সরকার চীনের চালাকি বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে, অলি সরকারের আধিকারিকরা চীনের সাথে ইউরেনিয়াম উত্তোলনে খুবিই আগ্রহী।
আসলে, মুস্তং ইউরেনিয়াম এবং গ্রানাইটের মতো মূল্যবান ধাতুতে পরিপূর্ণ। একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, পুরো দেশে অন্য জায়গায় চেয়ে বেশি ইউরেনিয়াম এখানে রয়েছে। মুস্তংয়ের ওপর চীন নজর রাখছে ঠিক যেমনভাবে লাদাখের পাহাড়ের দিকে নজর রাখছে। এই জায়গাটি ভারতীয় এবং এশিয়ান প্লেটের মধ্যে অবস্থিত। এখানেই ৫০ থেকে ৬০ মিলিয়ন বছর আগে দুটি প্লেটের সংঘর্ষের পরে হিমালয় গঠিত হয়েছিল। এই শিলাতেই ইউরেনিয়ামের ভান্ডার মজুত আছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে মুস্তংয়ে ইউরেনিয়াম উত্তোলনের ফলে এখানে বাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে এবং এ কারণেই লোকেরাও এর বিরোধিতা করছে, তবে অলি চীনের সাথে তাঁর বন্ধুত্বের কারণে তিনি নিজের লোকদের সমস্যায় ফেলতে চাইছেন।
একটি অনুমান অনুসারে, চীনে বর্তমানে প্রায় ২৬০ টি পারমাণবিক বোমা রয়েছে। চীন যদি ১০০০ টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করে, তবে তাদের বৃহৎ পরিমাণে ইউরেনিয়ামের প্রয়োজন হবে। সে কারণেই তারা নেপালের মুস্তাংয়ের চুক্তি করছে এবং তাদের একটি টিম এ কাজে নিয়োজিত রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে নেপাল চিনের এই চালটি বুঝতে পারছে না, যেভাবে তারা নেপালের প্রতিটি অঞ্চলে প্রবেশ করতে চলেছে, এর নেপথ্যের উদ্দেশ্য নেপালকে ঋণী বানিয়ে দাসে পরিণত করা। এটার বিরোধ সেখানকার জনতা করছে এবং অলির ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার প্রবণতা প্রকট হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে এমন চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে নেপালের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে ।
নেপাল জেলার মুস্তং পাহাড়ে প্রাকৃতিক সম্পদের ভান্ডার রয়েছে এবং চীন এই ভান্ডারটির ওপর নজর রেখে চলেছে। নেপাল সরকারের শিল্পমন্ত্রী ও তার চীনের অনুসন্ধান টিম ইউরেনিয়াম অনুসন্ধানের জন্য নেপালের মুস্তং জেলার পাহাড়ে এসে পৌঁছেছিল, যেখানে তারা দুই ধরনের ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছে - প্রথম U - 235 এবং U - 28। যার মধ্যে U - 235 ইউরেনিয়াম পরমাণু শক্তি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
চীন থেকে একটি বিশেষ দল মেশিন লাগিয়ে সেখানে ইউরেনিয়াম সনাক্ত করে। নেপাল সরকার কর্তৃক প্রেরিত দল এবং চীনা প্রতিনিধিদের ইউরেনিয়াম শনাক্তকরণ নিশ্চিত হওয়ার পরে অলি সরকার সংসদে বিলটি পাস করে চীনের সাথে ইউরেনিয়াম খনি সংক্রান্ত একটি চুক্তির প্রস্তাব রাখে।
তবে এটি নিয়ে এখনও তারা একমত হয়নি। তবে গোপন উপায়ে অলি ও জিনপিং যে কোনওভাবে এই চুক্তিটি সম্পূর্ণ করতে চান এবং এর জন্য অলি নেপালের জনগণের দৃষ্টি সীমান্ত বিবাদের মধ্যে ঘুরিয়ে দিয়ে ইউরেনিয়ামের চুক্তি আলোচনায় ব্যস্ত রয়েছেন।
অন্যদিকে, নেপালের বিভিন্ন এলাকায় এ নিয়ে কে পি অলির বিরুদ্ধে বিরোধ প্রদর্শন চলছে। জনগণের ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে। তারা বলছে যে অলি চীনের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছে। সরকার চীনের চালাকি বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে, অলি সরকারের আধিকারিকরা চীনের সাথে ইউরেনিয়াম উত্তোলনে খুবিই আগ্রহী।
মুস্তং পাহাড়ে কেন চীনের নজর:
আসলে, মুস্তং ইউরেনিয়াম এবং গ্রানাইটের মতো মূল্যবান ধাতুতে পরিপূর্ণ। একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, পুরো দেশে অন্য জায়গায় চেয়ে বেশি ইউরেনিয়াম এখানে রয়েছে। মুস্তংয়ের ওপর চীন নজর রাখছে ঠিক যেমনভাবে লাদাখের পাহাড়ের দিকে নজর রাখছে। এই জায়গাটি ভারতীয় এবং এশিয়ান প্লেটের মধ্যে অবস্থিত। এখানেই ৫০ থেকে ৬০ মিলিয়ন বছর আগে দুটি প্লেটের সংঘর্ষের পরে হিমালয় গঠিত হয়েছিল। এই শিলাতেই ইউরেনিয়ামের ভান্ডার মজুত আছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে মুস্তংয়ে ইউরেনিয়াম উত্তোলনের ফলে এখানে বাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে এবং এ কারণেই লোকেরাও এর বিরোধিতা করছে, তবে অলি চীনের সাথে তাঁর বন্ধুত্বের কারণে তিনি নিজের লোকদের সমস্যায় ফেলতে চাইছেন।
চীন কেন ইউরেনিয়ামের জন্য এতটা মরিয়া:
পারমাণবিক বোমার জন্য চীনের ইউরেনিয়াম দরকার। চীনের বিশেষজ্ঞরা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ক্রমবর্ধমান সংঘাতের মধ্যে সরকারকে পারমাণবিক বোমার সংখ্যা কয়েকগুণ বাড়িয়ে ১০০০ করার পরামর্শ দিয়েছেন। চীনা পত্রিকা গ্লোবাল টাইমসের সম্পাদক হু শিজিন বলেছেন যে আমেরিকার সাথে মোকাবেলা করার জন্য চীনকে তার পারমাণবিক ওয়ারহেডের সংখ্যা বাড়িয়ে এক হাজার করতে হবে।একটি অনুমান অনুসারে, চীনে বর্তমানে প্রায় ২৬০ টি পারমাণবিক বোমা রয়েছে। চীন যদি ১০০০ টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করে, তবে তাদের বৃহৎ পরিমাণে ইউরেনিয়ামের প্রয়োজন হবে। সে কারণেই তারা নেপালের মুস্তাংয়ের চুক্তি করছে এবং তাদের একটি টিম এ কাজে নিয়োজিত রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে নেপাল চিনের এই চালটি বুঝতে পারছে না, যেভাবে তারা নেপালের প্রতিটি অঞ্চলে প্রবেশ করতে চলেছে, এর নেপথ্যের উদ্দেশ্য নেপালকে ঋণী বানিয়ে দাসে পরিণত করা। এটার বিরোধ সেখানকার জনতা করছে এবং অলির ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার প্রবণতা প্রকট হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে এমন চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে নেপালের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.