কাঠমান্ডু : নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি পদে
থাকবেন কি না, তা শনিবারই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সূত্রমতে, ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির স্থায়ী কমিটির একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে আলোচনার মূল বিষয় হবে অলির পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়া। বৃহস্পতিবার দলের সবচেয়ে শক্তিশালী ইউনিট বৈঠকে বসলেও শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অলির পদত্যাগের বিষয়টি নিয়ে সহমতির অভাবে তা স্থগিত করা হয়েছিল।
নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (NCP) শীর্ষ নেতারা মঙ্গলবার বলেছিলেন যে অলিকে পদত্যাগ দেওয়া উচিত। কারণ তাঁর সাম্প্রতিক ভারতবিরোধী বক্তব্য রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়, কূটনৈতিকভাবে ন্যায়সঙ্গতও নয়।
দলের কার্যনির্বাহী প্রধান পুষ্প কুমার দহল প্রচণ্ড বলেছিলেন যে প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য সঠিক ছিলনা যে ভারত তাঁকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। রবিবার, ৬৮ বছর বয়সী অলি দাবি করেছিলেন যে তাকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য দূতাবাস এবং হোটেলগুলিতে সব ধরণের কার্যক্রম চলছে। তিনি দাবি করেছেন যে অনেক নেপালি নেতাও এতে জড়িত রয়েছেন।
অলি তখন থেকেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন যখন থেকে তার নেতৃত্বাধীন সরকার লিপুলেখ এবং কালাপানির মতো ভারতীয় অঞ্চলকে নেপালের অংশ হিসাবে বর্ণনা করে নতুন মানচিত্র সম্পর্কিত একটি বিল পাস করেছেন। এই পুরো পর্বের পরে, এনসিপির(NCP)অন্দরের ফাটল স্পষ্ট রূপে প্রকাশ পেয়েছে। একটি গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছে অলি এবং অন্যটির নেতৃত্বে প্রচন্ড।
স্থায়ী কমিটির সদস্য গণেশ শাহ বলেছেন, শনিবার বৈঠকে উভয় পক্ষই এমন কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করবে যা দল ও সরকার উভয়কেই অনুসরণ করতে হবে। এই বৈঠকে চেষ্টা করা হবে দুপক্ষের মতভেদ গুলি সমাপ্ত করা। শাহ বলেছেন যে অলি এক তরফা ভাবে সরকার পরিচালনা করছেন এবং তিনি প্রচন্ডকেও কাজ করতে দিচ্ছেন না।
অলি বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারীর সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। এরপরে রাষ্ট্রপতি মন্ত্রিসভার সুপারিশে সংসদের বাজেট অধিবেশন স্থগিত করেন। মন্ত্রিপরিষদের একজন সিনিয়র সদস্যের মতে, অলি বাজেট অধিবেশন স্থগিত করেছেন কারণ তিনি দলের বিভাজনের সাথে সম্পর্কিত একটি বিতর্কিত বিল পুনরায় পেশ করতে চান।
থাকবেন কি না, তা শনিবারই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সূত্রমতে, ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির স্থায়ী কমিটির একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে আলোচনার মূল বিষয় হবে অলির পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়া। বৃহস্পতিবার দলের সবচেয়ে শক্তিশালী ইউনিট বৈঠকে বসলেও শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অলির পদত্যাগের বিষয়টি নিয়ে সহমতির অভাবে তা স্থগিত করা হয়েছিল।
নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (NCP) শীর্ষ নেতারা মঙ্গলবার বলেছিলেন যে অলিকে পদত্যাগ দেওয়া উচিত। কারণ তাঁর সাম্প্রতিক ভারতবিরোধী বক্তব্য রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়, কূটনৈতিকভাবে ন্যায়সঙ্গতও নয়।
দলের কার্যনির্বাহী প্রধান পুষ্প কুমার দহল প্রচণ্ড বলেছিলেন যে প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য সঠিক ছিলনা যে ভারত তাঁকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। রবিবার, ৬৮ বছর বয়সী অলি দাবি করেছিলেন যে তাকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য দূতাবাস এবং হোটেলগুলিতে সব ধরণের কার্যক্রম চলছে। তিনি দাবি করেছেন যে অনেক নেপালি নেতাও এতে জড়িত রয়েছেন।
অলি তখন থেকেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন যখন থেকে তার নেতৃত্বাধীন সরকার লিপুলেখ এবং কালাপানির মতো ভারতীয় অঞ্চলকে নেপালের অংশ হিসাবে বর্ণনা করে নতুন মানচিত্র সম্পর্কিত একটি বিল পাস করেছেন। এই পুরো পর্বের পরে, এনসিপির(NCP)অন্দরের ফাটল স্পষ্ট রূপে প্রকাশ পেয়েছে। একটি গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছে অলি এবং অন্যটির নেতৃত্বে প্রচন্ড।
স্থায়ী কমিটির সদস্য গণেশ শাহ বলেছেন, শনিবার বৈঠকে উভয় পক্ষই এমন কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করবে যা দল ও সরকার উভয়কেই অনুসরণ করতে হবে। এই বৈঠকে চেষ্টা করা হবে দুপক্ষের মতভেদ গুলি সমাপ্ত করা। শাহ বলেছেন যে অলি এক তরফা ভাবে সরকার পরিচালনা করছেন এবং তিনি প্রচন্ডকেও কাজ করতে দিচ্ছেন না।
অলি বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারীর সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। এরপরে রাষ্ট্রপতি মন্ত্রিসভার সুপারিশে সংসদের বাজেট অধিবেশন স্থগিত করেন। মন্ত্রিপরিষদের একজন সিনিয়র সদস্যের মতে, অলি বাজেট অধিবেশন স্থগিত করেছেন কারণ তিনি দলের বিভাজনের সাথে সম্পর্কিত একটি বিতর্কিত বিল পুনরায় পেশ করতে চান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.