নয়াদিল্লি: দাঙ্গা প্ররোচিত করার অপরাধী এবং জেএনইউ (JNU) এর প্রাক্তন ছাত্র শারজিল ইমামের বিরুদ্ধে দিল্লি পুলিশ আরও একটি বড় তথ্য প্রকাশ করেছে।
ইউএপিএ (UAPA) এর অ্যাক্টের আওতায় পাতিয়ালা হাউস কোর্টে (Patiala House Court) দায়ের করা চার্জশিটে পুলিশ উস্কানিমূলক ভাষণের ভিডিওটি নিয়ে ফরেনসিক তদন্তের একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। রিপোর্ট অনুয়ায়ী, ভিডিওটির অডিও এবং শারজিলের ভয়েস পুরোপুরি মিল রয়েছে।
দাঙ্গার সময় পুলিশের হাতে শারজিলের এমন কয়েকটি ভিডিও এসেছিল যাতে দেখা যাচ্ছে সে জনগণকে উত্তেজিত করার জন্য ভাষণ দিচ্ছিল।
এই ভিডিওটি জামিয়া হিংসা (১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর) -র আগে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরের যেখানে সে যুবকদের উত্তেজিত করার জন্য দেশবিরোধী কথা বলছিল। এর পাশাপাশি, দ্বিতীয় ভিডিওতে আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে দাঁড়িয়ে দেশকে টুকরো টুকরো করার কথা বলছিল।
এই সবই ভিডিওর ভয়েস গুলিকে যখন শারজিলের ভয়েস নমুনার সাথে ম্যাচ করা করা হয় তখন তা পুরোপুরি মিলে যায়। ক্রাইম ব্রাঞ্চ আদালত থেকে অনুমতি নেওয়ার পর সিএফএসএল (CFSL) ল্যাবে শারজিলের ভয়েস নমুনা নিয়েছিল।
দিল্লি পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চ জেএনইউ (JNU) এর প্রাক্তন ছাত্র শারজিল ইমামের বিরুদ্ধে দেশবিরোধী বক্তব্য এবং অন্যান্য ধারার অধীনে পাতিয়ালা হাউস আদালতে চার্জশিট দায়ের করেছিল।
CAA এবং NRC -এর বিরুদ্ধে শুরু হওয়া বিরোধ প্রদর্শনের নতুন দিশা নির্দেশক শারজিল ইমাম জামিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাষণ দিয়েছিল। নিজের বক্তৃতার মাধ্যমে তাঁর উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে উত্তেজিত করা এবং দেশকে টুকরো টুকরো করা।
পুলিশ জানিয়েছে, শারজিল ইমাম লোকজনকে গাড়ি জ্যাম করার জন্য উজ্জীবিত করেছিল এবং এর কারণেই সব প্রথমে শাহিনবাগে রাস্তা অবরোধ করা হয়েছিল। এরপরে নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে দিল্লির অনেক জায়গায় সড়ক অবরোধ শুরু হয়।
ক্রাইম ব্রাঞ্চের তদন্তে দেখা গেছে যে জেএনইউ (JNU) থেকে পিএইচডি (PHD) করা শারজিল ইমাম ইসলাম সম্পর্কে প্রচন্ড কট্টরপন্থী ছিল।
ক্রাইম ব্রাঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, শরিজাল ইমামের বিচারধারা পুরোপুরি পলাতক জাকির নায়েকের মতো। শারজিল ইমামই তাঁর ভাষণের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে সহিংসতা ও দাঙ্গা করতে প্ররোচিত করেছিল।
প্রকৃতপক্ষে, সে চেয়েছিল যে এদেশের মুসলমানরা তাদের অধিকার পায় এবং এই অধিকার কেবল রাস্তা অবরোধ এবং গাড়ি জ্যাম বা দেশে অচলাবস্থা তৈরি করে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেই পাওয়া যাবে।
ইউএপিএ (UAPA) এর অ্যাক্টের আওতায় পাতিয়ালা হাউস কোর্টে (Patiala House Court) দায়ের করা চার্জশিটে পুলিশ উস্কানিমূলক ভাষণের ভিডিওটি নিয়ে ফরেনসিক তদন্তের একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। রিপোর্ট অনুয়ায়ী, ভিডিওটির অডিও এবং শারজিলের ভয়েস পুরোপুরি মিল রয়েছে।
শারজিল ভয়েসের নমুনা দিতে রাজি হননি:
পুলিশ জানিয়েছে, শারজিল প্রথমে নমুনা দিতে অস্বীকার করেছিল, কিন্তু আদালত তা ১২ ফেব্রুয়ারিতে নমুনা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল।দাঙ্গার সময় পুলিশের হাতে শারজিলের এমন কয়েকটি ভিডিও এসেছিল যাতে দেখা যাচ্ছে সে জনগণকে উত্তেজিত করার জন্য ভাষণ দিচ্ছিল।
এই ভিডিওটি জামিয়া হিংসা (১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর) -র আগে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরের যেখানে সে যুবকদের উত্তেজিত করার জন্য দেশবিরোধী কথা বলছিল। এর পাশাপাশি, দ্বিতীয় ভিডিওতে আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে দাঁড়িয়ে দেশকে টুকরো টুকরো করার কথা বলছিল।
এই সবই ভিডিওর ভয়েস গুলিকে যখন শারজিলের ভয়েস নমুনার সাথে ম্যাচ করা করা হয় তখন তা পুরোপুরি মিলে যায়। ক্রাইম ব্রাঞ্চ আদালত থেকে অনুমতি নেওয়ার পর সিএফএসএল (CFSL) ল্যাবে শারজিলের ভয়েস নমুনা নিয়েছিল।
দিল্লি পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চ জেএনইউ (JNU) এর প্রাক্তন ছাত্র শারজিল ইমামের বিরুদ্ধে দেশবিরোধী বক্তব্য এবং অন্যান্য ধারার অধীনে পাতিয়ালা হাউস আদালতে চার্জশিট দায়ের করেছিল।
CAA এবং NRC -এর বিরুদ্ধে শুরু হওয়া বিরোধ প্রদর্শনের নতুন দিশা নির্দেশক শারজিল ইমাম জামিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাষণ দিয়েছিল। নিজের বক্তৃতার মাধ্যমে তাঁর উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে উত্তেজিত করা এবং দেশকে টুকরো টুকরো করা।
পুলিশ জানিয়েছে, শারজিল ইমাম লোকজনকে গাড়ি জ্যাম করার জন্য উজ্জীবিত করেছিল এবং এর কারণেই সব প্রথমে শাহিনবাগে রাস্তা অবরোধ করা হয়েছিল। এরপরে নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে দিল্লির অনেক জায়গায় সড়ক অবরোধ শুরু হয়।
ক্রাইম ব্রাঞ্চের তদন্তে দেখা গেছে যে জেএনইউ (JNU) থেকে পিএইচডি (PHD) করা শারজিল ইমাম ইসলাম সম্পর্কে প্রচন্ড কট্টরপন্থী ছিল।
ক্রাইম ব্রাঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, শরিজাল ইমামের বিচারধারা পুরোপুরি পলাতক জাকির নায়েকের মতো। শারজিল ইমামই তাঁর ভাষণের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে সহিংসতা ও দাঙ্গা করতে প্ররোচিত করেছিল।
প্রকৃতপক্ষে, সে চেয়েছিল যে এদেশের মুসলমানরা তাদের অধিকার পায় এবং এই অধিকার কেবল রাস্তা অবরোধ এবং গাড়ি জ্যাম বা দেশে অচলাবস্থা তৈরি করে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেই পাওয়া যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.