লখনউ: অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দিরের (Ram Mandir) শিলান্যাসের পরে লখনউ তে কিছু লোক একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে ক্ষেপিয়ে তোলার জন্য লখনউতে VoIP মানে ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল (Voice Over Internet Protocol) কল এসেছে।
বর্তমানে এই বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত চলছে। এই মোবাইল কলগুলিতে, শ্রী রাম মন্দিরের শিলান্যাসের পরে একটি সম্প্রদায়কে উজ্জীবিত করা হচ্ছে। এই কলগুলি দুবাই এবং অস্ট্রেলিয়ার নম্বর থেকে এসেছে। এটার তথ্য লখনউয়ের পুলিশ কমিশনারের কাছে পৌঁছানোর পরে হজরতগঞ্জ থানায় এর বিরুদ্ধে একটি এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয়েছে।
এই কলের পিছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI) এর হাত রয়েছে। দিল্লিতেও অনেক লোকের কাছে উস্কানিমূলক কল এসেছে। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এর বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করেছে। রাষ্ট্রদ্রোহিতা, ষড়যন্ত্র, দেশের পরিবেশ খারাপ করা এবং অন্যান্য ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অনেক নম্বর কে ইন্টারসেপ্ট করা হচ্ছে। অনেক লোকের কাছে ভিআইপি কলের রেকর্ডিং মেসেজ আসছে।এতক্ষণ আসা সমস্ত কলগুলিতে কেবলমাত্র একজনের কণ্ঠস্বর (Voice) রয়েছে এবং একই কথা বলা হচ্ছে।
এই ব্যক্তি শ্রী রাম মন্দির সম্পর্কে কথা বলার সাথে সাথে ১৫ ই আগস্ট লাল কেল্লার প্রোগ্রামটি ব্যাহত করার কথা বলছে। মেসেজে এই ব্যক্তি নিজের নাম ইউসুফ আলি বলছে। লখনউ পুলিশ আপিল করেছে যে কেউ যদি এইরকম কল পান তবে তিনি পুলিশকে অবহিত করুন।
রেকর্ড করা কলে বলা হয়েছে যে "আপনি জানেন যে মোদী সরকার বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণ করছে। এটা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর সূচনা। আমার সমস্ত মুসলিম ভাই-বোনদের কাছে আমার আবেদন, আসুন ১৫ আগস্টে নরেন্দ্র মোদীকে আমাদের হিন্দুস্থানী ধ্বজ স্থাপন করা থেকে বিরত করি। আমাদের শিখ ভাইবোনদের কাছ থেকে শেখা উচিত যারা তাদের স্বাধীনতা এবং পৃথক রাষ্ট্র খালিস্তানকে ধরে রাখতে রেফারেন্ডাম ২০২০ করছে। আর আমাদেরও হিন্দুস্থানের মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক উর্দুস্থান বানানোর জন্য কাজ করা উচিত। আল্লা হাফিজ।"
আপনাকে বলি যে তদন্তকারী সংস্থাগুলি ইতিমধ্যে রেফারেন্ডাম ২০২০ কে নিয়ে খালেস্তানী সন্ত্রাসী গুরবন্তপন্ত সিংহ পান্নুর দিল্লির লোকদের দেওয়া ভারতের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক কলের তদন্ত করছে। কল আসার পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI) এর হাত আছে এটা সামনে এসেছে।
দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেল জানায়, দিল্লির লোকদের কাছে এ জাতীয় দেশ বিরোধী উস্কানিমূলক কল আসছে। দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ফোন করে অনেকে অভিযোগ করেছেন। স্পেশাল সেলের এইসব কলের ওপর নজর আছে। স্পেশাল সেল শিগগিরই এই বিষয়ে এফআইআর (FIR) দায়ের করতে পারে।
বর্তমানে এই বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত চলছে। এই মোবাইল কলগুলিতে, শ্রী রাম মন্দিরের শিলান্যাসের পরে একটি সম্প্রদায়কে উজ্জীবিত করা হচ্ছে। এই কলগুলি দুবাই এবং অস্ট্রেলিয়ার নম্বর থেকে এসেছে। এটার তথ্য লখনউয়ের পুলিশ কমিশনারের কাছে পৌঁছানোর পরে হজরতগঞ্জ থানায় এর বিরুদ্ধে একটি এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয়েছে।
এই কলের পিছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI) এর হাত রয়েছে। দিল্লিতেও অনেক লোকের কাছে উস্কানিমূলক কল এসেছে। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এর বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করেছে। রাষ্ট্রদ্রোহিতা, ষড়যন্ত্র, দেশের পরিবেশ খারাপ করা এবং অন্যান্য ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অনেক নম্বর কে ইন্টারসেপ্ট করা হচ্ছে। অনেক লোকের কাছে ভিআইপি কলের রেকর্ডিং মেসেজ আসছে।এতক্ষণ আসা সমস্ত কলগুলিতে কেবলমাত্র একজনের কণ্ঠস্বর (Voice) রয়েছে এবং একই কথা বলা হচ্ছে।
এই ব্যক্তি শ্রী রাম মন্দির সম্পর্কে কথা বলার সাথে সাথে ১৫ ই আগস্ট লাল কেল্লার প্রোগ্রামটি ব্যাহত করার কথা বলছে। মেসেজে এই ব্যক্তি নিজের নাম ইউসুফ আলি বলছে। লখনউ পুলিশ আপিল করেছে যে কেউ যদি এইরকম কল পান তবে তিনি পুলিশকে অবহিত করুন।
রেকর্ড করা কলে বলা হয়েছে যে "আপনি জানেন যে মোদী সরকার বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণ করছে। এটা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর সূচনা। আমার সমস্ত মুসলিম ভাই-বোনদের কাছে আমার আবেদন, আসুন ১৫ আগস্টে নরেন্দ্র মোদীকে আমাদের হিন্দুস্থানী ধ্বজ স্থাপন করা থেকে বিরত করি। আমাদের শিখ ভাইবোনদের কাছ থেকে শেখা উচিত যারা তাদের স্বাধীনতা এবং পৃথক রাষ্ট্র খালিস্তানকে ধরে রাখতে রেফারেন্ডাম ২০২০ করছে। আর আমাদেরও হিন্দুস্থানের মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক উর্দুস্থান বানানোর জন্য কাজ করা উচিত। আল্লা হাফিজ।"
আপনাকে বলি যে তদন্তকারী সংস্থাগুলি ইতিমধ্যে রেফারেন্ডাম ২০২০ কে নিয়ে খালেস্তানী সন্ত্রাসী গুরবন্তপন্ত সিংহ পান্নুর দিল্লির লোকদের দেওয়া ভারতের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক কলের তদন্ত করছে। কল আসার পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI) এর হাত আছে এটা সামনে এসেছে।
দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেল জানায়, দিল্লির লোকদের কাছে এ জাতীয় দেশ বিরোধী উস্কানিমূলক কল আসছে। দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ফোন করে অনেকে অভিযোগ করেছেন। স্পেশাল সেলের এইসব কলের ওপর নজর আছে। স্পেশাল সেল শিগগিরই এই বিষয়ে এফআইআর (FIR) দায়ের করতে পারে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.