নয়াদিল্লি: ভারতে রাফায়েল গর্জন করলে পাকিস্তান পর্যন্ত এর প্রতিধ্বনি শোনা যায়। পাকিস্তান নিজেই প্রমাণ দিয়েছে যে তারা রাফালের প্রতি নজর রাখছে, তার গর্জন শুনছে এবং নার্ভাসও হচ্ছে। পাকিস্তানি সেনা নিজে মিডিয়ার সামনে এসে জানায় যে কীভাবে রাফাল তাদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে।
রাফালকে নিয়ে হিন্দুস্তান যে রণ কৌশল তৈরি করেছিল, তা ঠিক তেমন প্রভাব দেখাচ্ছে যা ভাবা হয়েছিল। চীন ও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ভাবমূর্তি বদলে দেওয়া রাফালকে নিয়ে পাকিস্তান তার ভয় প্রকাশ করেছে।
পাকিস্তানের গলায় রাফালের প্রতিধ্বনিই এটা বলার জন্য যথেষ্ট যে তারা সত্যিই নার্ভাস হয়ে পড়েছে। যেহেতু ভারত রাফালকে যে ধরণের অস্ত্র ও পরিস্থিতির জন্য তৈরি করেছে, তা পাকিস্তান ও চীনকে কেন্দ্র করেই প্রস্তুত করা হয়েছে।
আরোও পড়ুন: লড়াকু বিমান রাফাল আগমনের ফলে পাকিস্তান ও চীনের মোকাবিলায় কিভাবে বদলে যাবে বায়ুসেনার শক্তি, বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন জেনে নিন।
প্রকৃতপক্ষে, পাকিস্তান ভাল করেই জানে যে তারা চাইলেও আমেরিকান F-16 বিমানের বলে তারা রাফেলের সাথে টক্কর দিতে পারবেনা। পাকিস্তান ভালো ভাবেই জানে যে তাদের কাছে রাফালের সাথে টক্কর দেওয়ার মত কোন লড়াকু নেই।
তাদের কাছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি F-16 যুদ্ধবিমান রয়েছে, যা ভারতের কাছে সুখোয়ের সাথে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করতে পারে না। যেখানে ভারত এখন রাফালের শক্তিতে চীন ও পাকিস্তানের আকাশসীমার বাহুবলীতে পরিণত হয়েছে।
১৩ ই আগস্ট, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মিডিয়া উইং ISPR একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করেছে। যেখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ভয় এবং বেদনা উভয়ই প্রকাশ পায়।
আরোও পাড়ুন: রাফাল নিয়ে পাকিস্তানে হৈচৈ। গুগলে খুব হল সার্চ।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাদের ক্রমহ্রাসমান প্রতিরক্ষা বাজেট নিয়ে নিজস্ব সরকারের ওপর প্রশ্ন তুলেছেন তার সাথে তারা রাফালের মতো অতুলনীয় ভারতীয় লড়াকু বিমান নিয়ে তাদের ভয় প্রকাশ করেছে।
স্থল থেকে আকাশ সীমা পর্যন্ত প্রতিটি ফ্রন্টে পাকিস্তান সবসময়ই ভারতের কাছে পরাজিত হচ্ছে আর এখন তো দশ বছর ধরে তাদের প্রতিরক্ষা বাজেট ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে।
২. ভারত ক্রমাগত তার প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়িয়ে তুলছে।
৩. যেভাবে ভারত প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়িয়ে চলেছে।
৪. এগুলো সবার জন্য উদ্বেগের বিষয়।
৫. এতে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে।
তবে রাফেল হোক বা S-400 আমরা ভারতের সাথে মোকাবিলায় সবসময় প্রস্তুত।
রাফাল এবং S -400 কে নিয়ে কেবল পাকিস্তানের নয়, চিনেরও ভয় বেড়েছে। ভারত পাঁচটি শক্তিশালী যুদ্ধবিমান রাফেল পেয়েছে। এতে চীন ও পাকিস্তানের সাথে আকাশ সীমায় ভারতের অবস্থানকে আরোও মজবুত করেছে।
একই সঙ্গে, ভারত ২০২২ সালের মধ্যে রাশিয়া থেকে S- 400 অ্যান্টি এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমটি পাবে। এতে ভারতের পুরো আকাশ সীমা অত্যন্ত সুরক্ষিত হয়ে উঠবে। চীন ও পাকিস্তান ভারতের শক্তিশালী সামরিক রণনীতি দেখে চিন্তিত।
কেবল রাফেল এবং S -400 ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমই নয় বরং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে এটা নিয়ে আতঙ্ক রয়েছে যে ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট ক্রমাগত বাড়ছে। একই সঙ্গে পাকিস্তানের সামরিক বাজেট হ্রাস পাচ্ছে।
এ থেকে এটা পরিষ্কার যে পাকিস্তান আধুনিক অস্ত্র থেকে সামরিক নীতি পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ভারতের চেয়ে পিছিয়ে যাচ্ছে। বিশেষত ভারত যেভাবে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জের সাথে নিজেকে সীমান্তে শক্তিশালী করছে, তাতে পাকিস্তানের উদ্বেগ ও ভয় উভয়ই বাড়িয়ে তুলেছে।
পাকিস্তানের ভয়ের বড় কারণ হল এই মুহূর্তে তাদের সেনাবাহিনী ও সরকারের মধ্যে অস্থিরতার পরিস্থিতি চলছে। সেনা ও সরকারের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব অব্যাহত রয়েছে। এমন সময়ে ভারত ক্রমাগত সামরিক রণনীতিকে মজবুতির সাথে বাস্তবায়িত করছে। ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্র পর্যন্ত পাকিস্তানের চিন্তিত হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে।
রাফালকে নিয়ে হিন্দুস্তান যে রণ কৌশল তৈরি করেছিল, তা ঠিক তেমন প্রভাব দেখাচ্ছে যা ভাবা হয়েছিল। চীন ও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ভাবমূর্তি বদলে দেওয়া রাফালকে নিয়ে পাকিস্তান তার ভয় প্রকাশ করেছে।
পাকিস্তানের গলায় রাফালের প্রতিধ্বনিই এটা বলার জন্য যথেষ্ট যে তারা সত্যিই নার্ভাস হয়ে পড়েছে। যেহেতু ভারত রাফালকে যে ধরণের অস্ত্র ও পরিস্থিতির জন্য তৈরি করেছে, তা পাকিস্তান ও চীনকে কেন্দ্র করেই প্রস্তুত করা হয়েছে।
আরোও পড়ুন: লড়াকু বিমান রাফাল আগমনের ফলে পাকিস্তান ও চীনের মোকাবিলায় কিভাবে বদলে যাবে বায়ুসেনার শক্তি, বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন জেনে নিন।
প্রকৃতপক্ষে, পাকিস্তান ভাল করেই জানে যে তারা চাইলেও আমেরিকান F-16 বিমানের বলে তারা রাফেলের সাথে টক্কর দিতে পারবেনা। পাকিস্তান ভালো ভাবেই জানে যে তাদের কাছে রাফালের সাথে টক্কর দেওয়ার মত কোন লড়াকু নেই।
তাদের কাছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি F-16 যুদ্ধবিমান রয়েছে, যা ভারতের কাছে সুখোয়ের সাথে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করতে পারে না। যেখানে ভারত এখন রাফালের শক্তিতে চীন ও পাকিস্তানের আকাশসীমার বাহুবলীতে পরিণত হয়েছে।
১৩ ই আগস্ট, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মিডিয়া উইং ISPR একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করেছে। যেখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ভয় এবং বেদনা উভয়ই প্রকাশ পায়।
আরোও পাড়ুন: রাফাল নিয়ে পাকিস্তানে হৈচৈ। গুগলে খুব হল সার্চ।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাদের ক্রমহ্রাসমান প্রতিরক্ষা বাজেট নিয়ে নিজস্ব সরকারের ওপর প্রশ্ন তুলেছেন তার সাথে তারা রাফালের মতো অতুলনীয় ভারতীয় লড়াকু বিমান নিয়ে তাদের ভয় প্রকাশ করেছে।
স্থল থেকে আকাশ সীমা পর্যন্ত প্রতিটি ফ্রন্টে পাকিস্তান সবসময়ই ভারতের কাছে পরাজিত হচ্ছে আর এখন তো দশ বছর ধরে তাদের প্রতিরক্ষা বাজেট ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে।
ভারতকে নিয়ে পাকিস্তান যে সব বিষয় নিয়ে চিন্তিত:
১. ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটে ভয় পেয়েছে পাকিস্তান।২. ভারত ক্রমাগত তার প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়িয়ে তুলছে।
৩. যেভাবে ভারত প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়িয়ে চলেছে।
৪. এগুলো সবার জন্য উদ্বেগের বিষয়।
৫. এতে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে।
তবে রাফেল হোক বা S-400 আমরা ভারতের সাথে মোকাবিলায় সবসময় প্রস্তুত।
রাফাল এবং S -400 কে নিয়ে কেবল পাকিস্তানের নয়, চিনেরও ভয় বেড়েছে। ভারত পাঁচটি শক্তিশালী যুদ্ধবিমান রাফেল পেয়েছে। এতে চীন ও পাকিস্তানের সাথে আকাশ সীমায় ভারতের অবস্থানকে আরোও মজবুত করেছে।
একই সঙ্গে, ভারত ২০২২ সালের মধ্যে রাশিয়া থেকে S- 400 অ্যান্টি এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমটি পাবে। এতে ভারতের পুরো আকাশ সীমা অত্যন্ত সুরক্ষিত হয়ে উঠবে। চীন ও পাকিস্তান ভারতের শক্তিশালী সামরিক রণনীতি দেখে চিন্তিত।
কেবল রাফেল এবং S -400 ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমই নয় বরং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে এটা নিয়ে আতঙ্ক রয়েছে যে ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট ক্রমাগত বাড়ছে। একই সঙ্গে পাকিস্তানের সামরিক বাজেট হ্রাস পাচ্ছে।
এ থেকে এটা পরিষ্কার যে পাকিস্তান আধুনিক অস্ত্র থেকে সামরিক নীতি পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ভারতের চেয়ে পিছিয়ে যাচ্ছে। বিশেষত ভারত যেভাবে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জের সাথে নিজেকে সীমান্তে শক্তিশালী করছে, তাতে পাকিস্তানের উদ্বেগ ও ভয় উভয়ই বাড়িয়ে তুলেছে।
পাকিস্তানের ভয়ের বড় কারণ হল এই মুহূর্তে তাদের সেনাবাহিনী ও সরকারের মধ্যে অস্থিরতার পরিস্থিতি চলছে। সেনা ও সরকারের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব অব্যাহত রয়েছে। এমন সময়ে ভারত ক্রমাগত সামরিক রণনীতিকে মজবুতির সাথে বাস্তবায়িত করছে। ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্র পর্যন্ত পাকিস্তানের চিন্তিত হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.