বন্ধ হোক সমস্ত মাদ্রাসা, তবেই শেষ হবে অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা। এখানে আতঙ্কবাদীরা টাকা লাগায় : ওয়াসিম রিজভি।
আসাম সরকার দ্বারা নভেম্বর থেকে রাজ্যে সরকারী মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভি বলেছেন যে যতক্ষণ সমস্ত ধর্মের শিশু একসাথে বসে পড়াশোনা না করবে ততক্ষণ কট্টরপন্থী মানসিকতা, ইসলামের অপ- প্রচার এবং অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণার অবসান হবে না। তিনি বলেন, মাদ্রাসাগুলি পুরোপুরি বন্ধ করে তাদের বিদ্যালয়ে রূপান্তর করা উচিত। প্রতিটি ধর্মকে সম্মান করা উচিত।
পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন মাদ্রাসায় জনগনের নয়, আতঙ্কবাদীদের ফান্ডিং হয় তাই সমস্ত মাদ্রাসা বন্ধ করে স্কুল শিক্ষার ব্যবস্থা করা উচিত।
টাইমস নাও ( Times Now) চ্যানেলে বিতর্ক চলাকালীন তিনি প্রশ্ন তোলেন মাদ্রাসার সিলেবাস দোকানে কেন পাওয়া যায় না? এই লোকেরা একটি ধর্মের লোকদের কী শিক্ষা দেয়? কেন এমন করে?
তিনি বলেন যে এই মাদ্রাসাগুলিতে সেই সমস্ত কট্টরপন্থী মোল্লাদের ফান্ডিং হয় যারা এই সন্ত্রাসবাদী সংগঠন পরিচালনা করে। তিনি বলেন, "আপনি যখন ভারতের লোকদের এই শিক্ষা দেবেন যে আপনি কেবলমাত্র আল্লাহর ধার্মিক লোক এবং আপনি ব্যতীত কেউ সঠিক নয়।"
যে সকল ধর্ম আল্লাহকে বিশ্বাস করে না, ইসলামকে বিশ্বাস করে না তারা কাফির। তাদের সাথে জিহাদ করুন। তাদের মেরে ফেলুন। যদি বাচ্চাদের এটি একতরফা ভাবে শেখানো হয়, তবে আপনি আমাকে বলবেন, বাচ্চা বড় হলে কী তৈরি হবে? "
আরোও পড়ুন: সরকারের টাকায় পড়ানো যাবে না কোরাণ, যদি হয় তবে বাইবেল ও গীতাও পড়ান' - হেমন্ত বিশ্বশর্মা।
আসামের শিক্ষামন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর ২০২০) পরিষ্কার করে দিয়েছিলেন যে জনগণের টাকায় ধর্মীয় শিক্ষার ব্যয় বহন করা যায়না।
তাৎপর্যপূর্ণভাবে, এর আগে, ওয়াসিম রিজভী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটি চিঠি লিখে পূজা স্থল অধিনিয়ম আইন ১৯৯১ (Places of Worship Act 1991) বাতিল করার দাবি জানান। তিনি হিন্দুদের পুরাতন ভেঙে দেওয়া মন্দির গুলি হিন্দুদের ফিরিয়ে দেওয়ার এবং মুঘল কালের আগের স্থিতি বহাল রাখার দাবি করেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে ওয়াসিম রিজভী বলেছিলেন যে কংগ্রেস শাসনকালে ইচ্ছাকৃতভাবে The Place of Worship Act 1991 কার্যকর করা হয়েছিল যাতে ভারতে মন্দির-মসজিদ বিরোধ সর্বদা চলতে থাকে রিজভির মতে, এই আইনটি তাৎকাল বাতিল করা প্রয়োজন, যাতে দেশে মন্দির-মসজিদ বিবাদ চিরতরে সমাপ্ত হয়। শিয়া সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যানের মতে, কংগ্রেস ধর্মীয় পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এই দেশে দীর্ঘকাল ধরে শাসন করেছে।
আসামের শিক্ষামন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর ২০২০) পরিষ্কার করে দিয়েছিলেন যে জনগণের টাকায় ধর্মীয় শিক্ষার ব্যয় বহন করা যায়না।
তাৎপর্যপূর্ণভাবে, এর আগে, ওয়াসিম রিজভী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটি চিঠি লিখে পূজা স্থল অধিনিয়ম আইন ১৯৯১ (Places of Worship Act 1991) বাতিল করার দাবি জানান। তিনি হিন্দুদের পুরাতন ভেঙে দেওয়া মন্দির গুলি হিন্দুদের ফিরিয়ে দেওয়ার এবং মুঘল কালের আগের স্থিতি বহাল রাখার দাবি করেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে ওয়াসিম রিজভী বলেছিলেন যে কংগ্রেস শাসনকালে ইচ্ছাকৃতভাবে The Place of Worship Act 1991 কার্যকর করা হয়েছিল যাতে ভারতে মন্দির-মসজিদ বিরোধ সর্বদা চলতে থাকে রিজভির মতে, এই আইনটি তাৎকাল বাতিল করা প্রয়োজন, যাতে দেশে মন্দির-মসজিদ বিবাদ চিরতরে সমাপ্ত হয়। শিয়া সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যানের মতে, কংগ্রেস ধর্মীয় পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এই দেশে দীর্ঘকাল ধরে শাসন করেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.