কলকাতা: বিহারে জয়ের পরে, উৎসাহী ভারতীয় জনতা পার্টি এখন 'মিশন বেঙ্গল' এর সফলতা অর্জনের জন্য নিজেদের রণনীতি অনুযায়ী কাজ করছে।
২০২১ সালের মাঝামাঝি পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও বিজেপি কয়েক মাস আগে থেকেই জোরকদমে প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছে। এবার বিজেপির লক্ষ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গে হানা দিয়ে ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছানো।
এই পুরো মিশনের দায়িত্ব থাকবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতির চাণক্য বলে পরিচিত অমিত শাহ এবং দলের প্রধান জেপি নাড্ডার কাঁধে। যার অধীনে শাহ ও নাড্ডা রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ হওয়া পর্যন্ত প্রতিমাসে রাজ্য সফর করবেন।
ভারতীয় জনতা পার্টির পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন যে দুই নেতা দলীয় সংগঠনের তথ্য নিতে নির্বাচনের আগে প্রতিমাসে বিভিন্ন রাজ্য সফর করবেন। যদিও তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। উনাদের নিয়মিত সফরে দলীয় কর্মীরা উৎসাহিত হবেন।
Read more: যৌন কর্মীদের নিয়ে তৃণমূল নেতার ফ্ল্যাটে মদের আসর কুখ্যাত অপরাধী আব্দুল হোসেনের। পুলিশের ভয়ে ফ্ল্যাট থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে প্রাণ হারালো।
অন্যদিকে দলীয় সূত্র জানিয়েছে যে অমিত শাহের সফর প্রতিমাসে পরপর দুদিন ধরে চলবে এবং নাড্ডার সফর মাসে তিন দিনের হবে বলে জানা গেছে। দলীয় সূত্র জানিয়েছে যে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বিজেপি রাজ্যটিকে ৫ টি সাংগঠনিক অঞ্চলে বিভক্ত করেছে এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের তাদের দায়িত্বে নিযুক্ত করেছে।
বিজেপির প্রবীন নেতাদের মধ্যে সুনীল দেওধর, বিনোদ তাবড়ে, দুশায়ন্ত গৌতম, হরিশ দ্বিবেদী এবং বিনোদ সোনকর কে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণ বঙ্গ জেলা (দক্ষিণ পশ্চিম জেলা), নবদ্বীপ, মেদিনীপুর, এবং কলকাতা সাংগঠনিক অঞ্চলের নেতৃত্ব নিযুক্ত করেছেন ।
দেওধর, তাওড়ে ও সোনকরের সম্ভবত আজ নিজ অঞ্চলে একটি সভা করার কার্যক্রম আছে। পশ্চিমবঙ্গে সীমিত উপস্থিতি সত্ত্বেও, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে।
বিজেপি গত বছর হওয়া লোকসভা নির্বাচনে ৪২ টির মধ্যে ১৮ টি আসনে জয়লাভ করে এবং বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা করে রেখেছে। উল্লেখযোগ্য যে পরের বছর এপ্রিল-মে মাসে পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি আসনে বিধানসভা নির্বাচন হবে।
অন্যদিকে দলীয় সূত্র জানিয়েছে যে অমিত শাহের সফর প্রতিমাসে পরপর দুদিন ধরে চলবে এবং নাড্ডার সফর মাসে তিন দিনের হবে বলে জানা গেছে। দলীয় সূত্র জানিয়েছে যে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বিজেপি রাজ্যটিকে ৫ টি সাংগঠনিক অঞ্চলে বিভক্ত করেছে এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের তাদের দায়িত্বে নিযুক্ত করেছে।
বিজেপির প্রবীন নেতাদের মধ্যে সুনীল দেওধর, বিনোদ তাবড়ে, দুশায়ন্ত গৌতম, হরিশ দ্বিবেদী এবং বিনোদ সোনকর কে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণ বঙ্গ জেলা (দক্ষিণ পশ্চিম জেলা), নবদ্বীপ, মেদিনীপুর, এবং কলকাতা সাংগঠনিক অঞ্চলের নেতৃত্ব নিযুক্ত করেছেন ।
দেওধর, তাওড়ে ও সোনকরের সম্ভবত আজ নিজ অঞ্চলে একটি সভা করার কার্যক্রম আছে। পশ্চিমবঙ্গে সীমিত উপস্থিতি সত্ত্বেও, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে।
বিজেপি গত বছর হওয়া লোকসভা নির্বাচনে ৪২ টির মধ্যে ১৮ টি আসনে জয়লাভ করে এবং বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা করে রেখেছে। উল্লেখযোগ্য যে পরের বছর এপ্রিল-মে মাসে পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪ টি আসনে বিধানসভা নির্বাচন হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.