মথুরা: মথুরার নন্দবাবা মন্দিরে মুসলিম যুবকদের নামাজ পড়ার পরে এবার মঙ্গলবার চার জন হিন্দু যুবক মথুরার একটি মসজিদে হনুমান চালিশা পাঠ করল।
এই তথ্য পেয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। তাড়াহুড়া করে পুলিশ হনুমান চালিশা পড়া যুবকদের গ্রেপ্তার করে। ঘটনাটি গোবর্ধন থানা এলাকার এক মসজিদে ঘটে।
মসজিদে হনুমান চালিশা পাঠ করা অভিযুক্ত যুবকদের মতে তারা হিন্দু-মুসলিম ভ্রাতৃত্ব বাড়ানোর জন্য এই কাজটি করেছে। পুলিশ জানায়, অভিযুক্তরা বলেছে "যদি মন্দিরে নামাজ পাঠ করা যায়, তখন মসজিদে হনুমান চালিশা কেন পড়া যাবে না?"
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে মথুরার নন্দবাবা মন্দিরে রবিবার মোহাম্মদ চাঁদ এবং ফৈজল নামাজ পড়েছিল এবং সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছিল। এর পরে বিষয়টি চারিদিকে আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ ব্যবস্থা নিয়ে ফৈজলকে দিল্লি থেকে গ্রেপ্তার করে। এ মামলায় চাঁদ ও ফৈজলসহ চারজনের বিরুদ্ধে FIR দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনায় মথুরার সাধুসন্তগণ অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে একে 'নামাজ জিহাদ' বলে অভিহিত করেছে। VHP-র মুখপাত্র বিনোদ বানসাল বলেছেন যে মথুরার পরিক্রমা মার্গের নন্দগাঁও মন্দিরে কিছু লোক যেভাবে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেছে, তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন ওঠে। তিনি প্রশ্ন তোলেন যে ছল করে মন্দিরের ভেতর ঢুকে এবং সেখানে নামাজ পড়ে তার ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করা কি কোন মানসিকতা নির্দেশ করে না?
পুলিশ ব্যবস্থা নিয়ে ফৈজলকে দিল্লি থেকে গ্রেপ্তার করে। এ মামলায় চাঁদ ও ফৈজলসহ চারজনের বিরুদ্ধে FIR দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনায় মথুরার সাধুসন্তগণ অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে একে 'নামাজ জিহাদ' বলে অভিহিত করেছে। VHP-র মুখপাত্র বিনোদ বানসাল বলেছেন যে মথুরার পরিক্রমা মার্গের নন্দগাঁও মন্দিরে কিছু লোক যেভাবে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেছে, তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন ওঠে। তিনি প্রশ্ন তোলেন যে ছল করে মন্দিরের ভেতর ঢুকে এবং সেখানে নামাজ পড়ে তার ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করা কি কোন মানসিকতা নির্দেশ করে না?
আরোও পড়ুন: মোহাম্মদ চাঁদ ও ফৈজল হিন্দু-মুসলিম একতার দোহাই দিয়ে মথুরার নন্দবাবা মন্দির চত্বরে ঢুকে নামাজ পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে FIR দায়ের করা হয়েছে।
তিনি বলেন যে এই লোকেরা ধর্মনিরপেক্ষতার ভান করে, যারা সাম্যের কথা বলে, তারা কি উত্তর দেবে যে কোনও মসজিদে হনুমান চালিশা বা দুর্গা চালিশা পাঠ করা যায়? তিনি জানতে চেয়েছেন জামে মসজিদে বা ফতেহপুরী মসজিদে কেউ এরকম করেছে কিনা? কেউ কি মাদ্রাসায় এরকম দুঃসাহস করতে পারে? তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে কোনও প্রকারের 'নামাজ জিহাদ' ভারতে বরদাস্ত করা হবে না।
তিনি বলেন যে এই লোকেরা ধর্মনিরপেক্ষতার ভান করে, যারা সাম্যের কথা বলে, তারা কি উত্তর দেবে যে কোনও মসজিদে হনুমান চালিশা বা দুর্গা চালিশা পাঠ করা যায়? তিনি জানতে চেয়েছেন জামে মসজিদে বা ফতেহপুরী মসজিদে কেউ এরকম করেছে কিনা? কেউ কি মাদ্রাসায় এরকম দুঃসাহস করতে পারে? তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে কোনও প্রকারের 'নামাজ জিহাদ' ভারতে বরদাস্ত করা হবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.