ফ্রান্সে ক্রমবর্ধমান ইসলামিক সন্ত্রাসী হামলার কারণে সেখানকার জনতার মধ্যে যথেষ্ট ক্ষোভ রয়েছে।
তুর্কি মিডিয়া অনুসারে, সোমবার, উত্তর ফ্রান্সে ধর্মীয়ভাবে মুসলিম সম্প্রদায়কে আঘাত করার জন্য একটি ঘটনা ঘটেছে। আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে উত্তর ফ্রান্সের একটি মসজিদের ভিতরে শুয়োরের কাটা মাথা পাওয়া গেছে।
এই ঘটনাটি ওয়েসের কম্পেইনে (Compiegne) শহরের গ্রেট মসজিদে ঘটেছিল, যেখানে কিছু সময় ধরে মেরামতের কাজ চলছিল। সোমবার কম্পেইনে ডিটিব (Ditib) নামে এক তুর্কি মুসলিম গোষ্ঠী এই তথ্য দিয়েছে।
আরোও জানুন: ফ্রান্সে ব্যান হবে ৫১ টি ইসলামিক সংগঠনক। Twitter এর ওপর আরও কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে । শরণার্থী হয়ে এসেছিল হত্যাকারীর পরিবার।
তারা এই ঘটনার নিন্দা করেছে। এর সাথে মসজিদ ম্যানেজমেন্টও এ সম্বন্ধে অভিযোগ করেছে। ফ্রেঞ্চ কাউন্সিল ফর মুসলিমও এই ঘটনার নিন্দা করে এবং মসজিদ এবং সম্প্রদায়ের নেতৃত্বের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে ফরাসী রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রোর বিতর্কিত বক্তব্যের পরে এই ঘটনা ঘটেছে।
তারা এই ঘটনার নিন্দা করেছে। এর সাথে মসজিদ ম্যানেজমেন্টও এ সম্বন্ধে অভিযোগ করেছে। ফ্রেঞ্চ কাউন্সিল ফর মুসলিমও এই ঘটনার নিন্দা করে এবং মসজিদ এবং সম্প্রদায়ের নেতৃত্বের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে ফরাসী রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রোর বিতর্কিত বক্তব্যের পরে এই ঘটনা ঘটেছে।
এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল যে গত মাসে ম্যাক্রোঁ ইসলাম সম্পর্কে একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। তার পর থেকে মুসলিম দেশগুলি থেকে তার প্রতি নিন্দা প্রকাশ করা হয়। অনেক ইসলামিক দেশ ফরাসি পণ্য বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছে। অন্যদিকে, দেশে বহু সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে।
লক্ষণীয় যে ম্যাক্রো তাঁর বিতর্কিত বক্তব্যে বলেছিলেন, "ইসলাম এমন একটি ধর্ম যার কারণে সারা বিশ্ব সংকটে রয়েছে, আমরা কেবল আমাদের দেশে এটি দেখছি না।"
ফরাসী বায়ুসেনা আফ্রিকার দেশ মালিতে সক্রিয় আল- কায়দা জঙ্গিদের উপর জোরদার বিমান হামলা চালিয়েছিল। ফরাসি এয়ার ফোর্স মালির বুর্কিনো ফাসো এবং নাইজার সীমান্তের নিকটে বিমান হামলা চালিয়েছিল, যার ফলে কমপক্ষে ৫০ জন আল-কায়দার আতঙ্কবাদী নিহত হওয়ার খবর সামনে এসেছিল। ফ্রান্স সোমবার (২ নভেম্বর ২০২০) এই হামলা চালিয়েছিল। এর জন্য তারা মিরাজ ফাইটার জেট এবং ড্রোন ব্যবহার করেছিল।
ফরাসী বায়ুসেনা আফ্রিকার দেশ মালিতে সক্রিয় আল- কায়দা জঙ্গিদের উপর জোরদার বিমান হামলা চালিয়েছিল। ফরাসি এয়ার ফোর্স মালির বুর্কিনো ফাসো এবং নাইজার সীমান্তের নিকটে বিমান হামলা চালিয়েছিল, যার ফলে কমপক্ষে ৫০ জন আল-কায়দার আতঙ্কবাদী নিহত হওয়ার খবর সামনে এসেছিল। ফ্রান্স সোমবার (২ নভেম্বর ২০২০) এই হামলা চালিয়েছিল। এর জন্য তারা মিরাজ ফাইটার জেট এবং ড্রোন ব্যবহার করেছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.