হাওড়া : সম্প্রতি বীরভূমের বাসিন্দা ভুবন বাদ্যকারের গাওয়া গান কাঁচা বাদাম ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়।
সােশ্যাল মিডিয়া থেকে সর্বত্র এখন এই গান ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে। ৮ থেকে ৮০ এখন মজেছে এই কাঁচা বাদাম গানে।তবে এই গান যে কারাের উপরে প্রাণঘাতী হামলার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে তা বােধ হয় স্বপ্নেও ভাবেন নি কাঁচা বাদাম গানের স্রষ্টা ভুবন বাদ্যকার। ঠিক এমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার সাক্ষী থাকলো হাওড়ার লিলুয়া থানার চকপাড়া এলাকা।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে লিলুয়া থানার অন্তর্গত চকপাড়া এলাকায়। এদিন দুপুরে সন্দীপ কুমার নামে এক যুবক তার বন্ধুর সঙ্গে পথের ধারে বসে বর্তমানে বহুল প্রচলিত কাঁচা বাদাম গানটি গাইছিল। সেই সময় পাশ দিয়ে সাইকেল নিয়ে যাচ্ছিলেন অতনু ঘােষ ওরফে জিতু নামে এক যুবক । তখনই কাঁচা বাদাম গানটি নিয়ে শুরু হয় তাদের মধ্যে বচসা। যা পরিনত হয় হাতাহাতিতে। জিতু আচমকাই ভাঙ্গা কাঁচের বােতল নিয়ে চড়াও হয় সন্দীপের ওপর।
Read more : Viral video সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘কাঁচা বাদাম’ গানে ভাইরাল বীরভূমের বাদাম বিক্রেতা ভূবন বাদ্যকর, দেখুন ভিডিও।
ঘটনার আকস্মিকতায় ও আতঙ্কে ভয় পেয়ে সন্দীপ ও তার বন্ধু সেখান থেকে পালিয়ে যায় চকপাড়া বাজারে। সেখানেও হাতে কাপড় কাটার কাঁচি নিয়ে সন্দীপের ওপর পুনরায় হামলা চালায় জিতু। চিৎকার চেঁচামেচি শুনে আশে পাশে থেকে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা ছুটে আসে সেখানে। তারা সন্দীপের ওই রক্তাত্ব অবস্থা দেখে চমকে ওঠেন। ওই অবস্থাতেই তড়িঘড়ি সন্দীপ-কে স্থানীয় প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যান তারা।এরপরই লিলুয়া থানায় খবর দেওয়া হয় ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে লিলুয়া থানার পুলিশ। তারা এসে আটক করে নিয়ে যায় জিতুকে। তবে স্থানীয় লােকের অভিযােগ, দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকায় বেড়েছে দুষ্কৃতীদের আনাগােনা। নিত্যদিন তারা বিভিন্ন কারণে নিজেদের মধ্যে ঝামেলা অশান্তি করেই থাকে।
স্থানীয় বাসিন্দারা অবিলম্বে এই এলাকায় পুলিশের নজরদারি বাড়ানাের দাবি জানাচ্ছেন । গােটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে লিলুয়া থানার পুলিশ।
ঘটনার আকস্মিকতায় ও আতঙ্কে ভয় পেয়ে সন্দীপ ও তার বন্ধু সেখান থেকে পালিয়ে যায় চকপাড়া বাজারে। সেখানেও হাতে কাপড় কাটার কাঁচি নিয়ে সন্দীপের ওপর পুনরায় হামলা চালায় জিতু। চিৎকার চেঁচামেচি শুনে আশে পাশে থেকে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা ছুটে আসে সেখানে। তারা সন্দীপের ওই রক্তাত্ব অবস্থা দেখে চমকে ওঠেন। ওই অবস্থাতেই তড়িঘড়ি সন্দীপ-কে স্থানীয় প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যান তারা।এরপরই লিলুয়া থানায় খবর দেওয়া হয় ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে লিলুয়া থানার পুলিশ। তারা এসে আটক করে নিয়ে যায় জিতুকে। তবে স্থানীয় লােকের অভিযােগ, দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকায় বেড়েছে দুষ্কৃতীদের আনাগােনা। নিত্যদিন তারা বিভিন্ন কারণে নিজেদের মধ্যে ঝামেলা অশান্তি করেই থাকে।
স্থানীয় বাসিন্দারা অবিলম্বে এই এলাকায় পুলিশের নজরদারি বাড়ানাের দাবি জানাচ্ছেন । গােটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে লিলুয়া থানার পুলিশ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.