ঘটনাটা কী?
একজন মানুষের সেক্স পার্টনার হলো একটি লাল রঙের গাড়ি! সেই গাড়িই নাকি মালিকের যৌন চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম!
ন্যাথানিয়েল নামে আমেরিকার আরকানসার ওই বাসিন্দা নিজেই জানিয়েছেন, তাঁর প্রিয় ১৯৯৮ চেভি মন্টে কার্লো
গাড়িটির সঙ্গেই তিনি মেতে ওঠেন উদ্দাম যৌনতায়।
ন্যাথানিয়েলের আজব কিস্সা প্রথম সামনে আসে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, টিএলসি-র ডকুমেন্টারি সিরিজ “মাই স্ট্রেঞ্জ অ্যাডিকশন'-এ। স্বাভাবিক ভাবেই, ন্যাথানিয়েলের ওই এপিসোডটির নাম দেওয়া হয়েছিল 'ডেটিং মাই কার’! ১০ বছর আগের হলেও সম্প্রতিভাইরাল হয়েছে ন্যাথানিয়েলের এই অযান্ত্রিক আশ্লেষ। ওই তথ্যচিত্রে ন্যাথানিয়েল জানিয়েছিলেন, একটা সময়ে তিনি ছিলেন নিঃসঙ্গ যুবক।
২০০৫-এ লাল রঙের মন্টে কালোটিকে দেখেই তিনি প্রেমে পড়ে যান। গাড়ির ইন্টিরিয়র এবং ডিজাইন তাঁকে উত্তেজিত করেছিল। গাড়িটি কেনার পরেই সেটি তাঁর সেক্স পার্টনার হয়ে ওঠে। নানা উপায়ে তিনি যৌনতায় মেতে ওঠেন নিজের ‘প্রেমিকা'র সঙ্গে। তথ্যচিত্রে দেখাও যাচ্ছে, কখনও ওয়ে গাড়ির নীচে ঢুকে পড়ছেন ন্যাথানিয়েল, কখনও বা চুমু খাচ্ছেন মন্টে কালো-র বাম্পারে!
ন্যাথানিয়েল এ-ও বলেছেন যে, ওই গাড়ি তার যৌন চাহিদা পূরণ করতে এতটাই সক্ষম যে এর ফলে তাঁর জীবনে আর অন্য কারও দরকার পড়েনি। ২০০৫-এর আগে তাঁর যে নিঃসঙ্গতা ছিল, কবেই কেটে গিয়েছে তা!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.