খবরে প্রকাশ, শোপিয়ান জেলার ইমামসাহেব এলাকায় সন্ত্রাসীদের উপস্থিতির খবর পায় পুলিশ। খবর পেয়ে পুলিশ, সেনা ও সিআরপিএফ (CRPF) সদস্যরা যৌথভাবে এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করে। তল্লাশি অভিযান চলাকালীন সন্ত্রাসবাদীরা নিরাপত্তা বাহিনীকে আসতে দেখে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে। পালটা জবাবে এনকাউন্টার শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত এই এনকাউন্টারে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে একজন সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। নিহত সন্ত্রাসীর নাম নাসির আহমেদ বাট। সে নাভপোরার বাসিন্দা।
নিরাপত্তা বাহিনী তার কাছ থেকে একটি AK 47 রাইফেলসহ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে। জইশ-ই-মহম্মদের (Jaish-e-Mohammed) জঙ্গির সঙ্গে ভারতীয় সেনাবাহিনী -র আধিকারিকদের কথপোকথন বর্তমানে প্রকাশ্যে এসেছে।
জানা যায়, জঙ্গিদের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়ে কুলগাম বাহিনী -কে আসতে দেখে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গিরা। পালটা জবাবে এনকাউন্টার শুরু হয়।এখনও পর্যন্ত এই এনকাউন্টারে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে একজন সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। নিহত সন্ত্রাসীর নাম নাসির আহমেদ বাট। সে নাভপোরার বাসিন্দা। নিরাপত্তা বাহিনী তার কাছ থেকে একটি একে রাইফেলসহ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে।
জানা যায়, জঙ্গিদের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়ে কুলগাম জেলার আহওয়াতু গ্রামটি নিরাপত্তারক্ষীরা ঘিরে ফেলেন।সেই সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক আধিকারিক জইশ-ই -মহম্মদের জঙ্গি মহম্মদ শফি গানাইকে ভিডিও কল করেছিলেন।সেখানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওই আধিকারিক তাঁকে আত্মসমর্পণ করতে বলেছিলেন। যদিও জইশ-ই
-মহম্মদের ওই জঙ্গি সেনা আধিরিকারিকের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। ভিডিও কলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওই আধিকারিক জঙ্গি মহম্মদ শফি গানাইকে বলেন, আমি সেনাবাহিনী থেকে এসেছি, বন্ধু হিসেবে তোমাকে আমি আত্মসমর্পণের কথা বলতে চাইছি। যদিও জঙ্গিটি সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। সে বলে স্যার, বুঝতে পেরেছি আমার মৃত্যু খুব কাছে। আপনি আমাকে তিনবার গুলি করবেন। আপনি সম্ভবত আপনার ম্যাগাজিন আমাকে গুলি করে খালি করবেন। এতে সেনা আধিকারিক জবাব দেন, না, বন্ধু, আমরা তোমাকে গুলি করব না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.