উল্লেখ্য যে, এদিন প্রয়াগরাজ শহরে ভাগবতের সঙ্গে বৈঠকে বসেন যোগী। প্রায় ঘণ্টাখানেক জনসংখ্যা সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয় দু'জনের মধ্যে। রবিবার অযোধ্যায় অনুষ্ঠিত হতে চলা দীপোৎসবে সংঘ প্রধানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যোগী। হিন্দুত্ববাদের দুই দাপুটে ব্যক্তিত্বের এই বৈঠক বিশ্লেষক মহলে চায়ের কাপে তুফান তোলার পক্ষে যথেষ্ট। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি এবার সংসদে জন্মনিয়ন্ত্রণ বিল পেশ করার তোড়জোড় করছে গেরুয়া শিবির?
উল্লেখ্য মোহন ভাগবত এই বছর বিজয়া দশমীর দিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন,হিন্দু সমাজে কমছে জন্মহার। এইভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে একটা সময় দেশে সংখ্যাগুরু হয়ে যাবে মুসলিমরা। একটি দেশের ভৌগোলিক সীমানা সঠিক রাখার জন্য ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার নিয়ন্ত্রণ খুবই প্রয়োজন। অন্যদিকে আবার বিরোধী ধর্মান্তকরণ আইন নিয়ে সরব হয়েছিলেন আরএসএস-এর সাধরণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবালে। তাঁর দাবি,জোর করে ধর্মান্তকরণ ও বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের জেরে জনবিন্যাস পালটে ধর্মান্তকরণ হয়ে যাচ্ছে। তাই বিরোধী আইনের কড়া প্রয়োগ করা দরকার। সবমিলিয়ে, সংঘের অন্দরে জন্মনিয়ন্ত্রণ, বিশেষ করে মুসলিম জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য দ্রুত পদক্ষেপের দাবি জোরালো হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.