ঘটনাস্থলে র্যাফ এবং বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট আন্দোলনস্থলে পুলিশ মোতায়োন করার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশ মতো বৃহস্পতিবার সল্টলেকের করুণাময়ী চতুরে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। এলাকায় জারি করা হয় ১৪৪ ধারা।পুলিশ আন্দোলনকারীদের সেখান থেকে উঠে যাওয়ার অনুরোধ করে। পুলিশের তরফ থেকে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল বলে আন্দোলনকারীদের অভিযোগ ছিল। এত কিছু সত্ত্বেও নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিলেন ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ আন্দোলনকারীরা। তাঁর নিয়োগপত্র হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। অবশেষে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ বলপূর্বক করুণাময়ীতে চলা আন্দোলন ভেঙে দিল পুলিশ।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা এবং আন্দোলনকারীরা মিলে প্রথমে মানববন্ধন তৈরি করে পুলিশ -কে বাধা দিতে চাইলেও তাতে কোনও কাজ হয়নি। আটক করার পূর্বে বিধাননগর পুলিশের তরফ থেকে মাইকিং করে আন্দোলনকারীদের উঠে যেতে বলা হয়। অনুরোধে কাজ না হওয়ায় উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নির্দেশে পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয় পুলিশ বাহিনী।
আন্দোলনকারীদের আটক হওয়ার ঘটনায় এক আন্দোলন-কারী বলেন, “এই আন্দোলন ভেঙে দিতে পুলিশ অনৈতিকভাবে পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরা সারা রাজ্যব্যপীর তরফে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানানো হবে আন্দোলন চলবে।' আটক হওয়া এক আন্দোলনকারী বলেন, “যদি বেঁচে থাকি তবে আবার আসব এখানে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.