কয়েক বছর আগেও ভারত কেন, মধ্যপ্রদেশের ম্যাপেও ছিল না ওই এলাকার হদিশ। এখনও শুধুমাত্র পাহাড়ের উঁচু এলাকা থেকে দেখলে বোঝা যায় ওই পাতালকোট উপত্যকা -টির অস্তিত্ব। গ্রামগুলো সমতল থেকে প্রায় ১৭ ফুট নীচে অবস্থিত। ওই এলাকাটিকে কেউ কেউ ‘পাতালে পৌঁছনোর সিঁড়ি' বলে দাবী করেন।
![]() |
আদিবাসীদের বিশ্বাস, মাতা সীতা ওই এলাকা দিয়েই পাতালে প্রবেশ করেছিলেন |
আদিবাসীদের বিশ্বাস মাতা সীতা ওই এলাকা দিয়েই পাতালে প্রবেশ করেছিলেন। পাতালকোটে রয়েছে ১২-১৩ টি গ্রাম। ওই এলাকার বাসিন্দাদের দৈনন্দিন যা লাগে যেমন চাল,গম, আলু, পটল থেকে শাক-সবজি সব কিছু নিজেরাই চাষ করে নেন। জঙ্গল থেকেই সংগ্রহ করেন বিভিন্ন ফল-মূল, ও মধু এমনকী জ্বালানিও। তাদের অসুখ হলে সেটাও মিটিয়ে দেয় ওই জঙ্গল।জঙ্গলের ঔষধি গাছ থেকেই বংশ পরম্পরায় বিভিন্ন রোগের ওষুধ বানিয়ে দেয় কিছু আদিবাসী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.